মঙ্গলবার (১১ মার্চ) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের রুপসী বাংলা গ্র্যান্ড বলরুমে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উদ্যোগে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন।
FTN TV is your trusted source for the latest news and updates from Bangladesh.
মঙ্গলবার (১১ মার্চ) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের রুপসী বাংলা গ্র্যান্ড বলরুমে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উদ্যোগে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত বলেন, আমরা একটা দীর্ঘ লড়াই করে এসেছি। দীর্ঘ সময় ধরে আমরা ফ্যাসিবাদী শাসনের মধ্য দিয়ে গিয়েছি। নিপীড়ন, গুম, খুন হত্যার মধ্য দিয়ে গিয়েছি। ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে আমরা সবাই মিলিত হতে পেরেছি।
তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক শক্তিগুলোর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমরা প্রত্যাশা করছি, এ রমজানের ইফতারের মধ্য দিয়ে আমাদের যে বিভেদ রয়েছে সেটি দূর করতে পারবো। আমরা একটা সংস্কার কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, আশা করছি শিগগির আমাদের প্রত্যাশিত সংস্কার সম্পন্ন হবে।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে দলটির সিনিয়র সহসভাপতি ফারুক হাসান নতুন এই কর্মসূচির ডাক দেন। এসময় অন্তবর্তী সরকার জনগণের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
গণঅধিকার পরিষদ আগামী নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, অপারেশন ডেভিল হান্টের মাধ্যমে শুধু আওয়ামী লীগ নয় এখনও যারা চাঁদাবাজি-টেন্ডারবাজি করছে তাদেরকেও গ্রেফতার করতে হবে।
রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ সম্পর্কে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি।
সিনিয়র সচিব বলেন, ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এ মূলত পুলিশ বাহিনী নেতৃত্ব দিচ্ছে; সেনাবাহিনী তাদের সাহায্য করছে। তিনি বলেন, ছয় মাস আগে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে স্বৈরাচারী সরকারের পতনের পর দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সারাদেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়। সে সময় আমাদের পুলিশ বাহিনীর বেশকিছু ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তাদের নীতিগত ও মানসিক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, থানা পুড়ে গেছে, যে কারণে ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ সারাদেশে সেনা মোতায়েন রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এই পরিস্থিতিতে কাজ করতে গিয়ে আমরা অনেকগুলো পরিকল্পনা নিই৷ এর অনেকগুলো চলমান আছে এবং অনেকগুলো প্রয়োগ করতে যাচ্ছি। তার একটা ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট
স্বরাষ্ট্র সচিব বলেন, এই অপারেশন যৌথভাবে সকলে মিলে একটা ফোকাসড ওয়েতে কাজ করবে৷ দেশকে অস্থিতিশীল করার যে চেষ্টা হচ্ছে সেটাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এই অপারেশন চলবে৷ এর জন্য আইনানুগ পদ্ধতিতে যেসকল ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন সেটা নেয়া হবে। সেটার জন্য সকল বাহিনীকে প্রস্তুত ও ব্রিফিং করা হয়েছে৷ একইসাথে তাদের কাজ চলমান রয়েছে।
নাসিমুল গনি বলেন, আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে আগে যেভাবে আইন প্রয়োগ করা হতো আমরা সেভাবে হাঁটতে পারবো না। আইনের স্পিরিট নিয়ে কাজটা করতে হবে। মানবাধিকার এবং পরিবেশের বিষয়টি মাথায় রেখে আমরা একটি ভালো সিস্টেম গড়ে তুলতে চাই। আমরা চাই, যেন আর কোনো আয়নাঘর তৈরি না হয়। আগামীর জন্য যেন ভালো পরিবেশ রেখে যেতে পারি, আমরা সেই চেষ্টাই করছি। এই প্রেক্ষিতে আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি মানবাধিকার ও পরিবেশের ওপর গুরুত্ব দিয়ে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সাথে একটি কর্মশালার আয়োজন করা হচ্ছে।
পুলিশ বাহিনীর বর্তমান অবস্থা নিয়ে নাসিমুল গনি বলেন, পৃথিবীর যেসব দেশে বিপ্লব হয়েছে, সেসব দেশ পরাজিত শক্তিকে রাখেনি। কিন্তু আমরা অতটা অমানবিক হতে পারিনি।
তিনি বলেন, আমরা বাহিনীটিকে সংস্কার করতে চেয়েছি। পুলিশের কেউ ভয়ে এবং চাপে পড়ে অন্যায় করেছে। কিছু যারা ডাই-হার্ড ছিল, তারা পালিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, একটা বাহিনীর মনোবল ভেঙ্গে গেছে। পুলিশে সত্যিকার অর্থে সংস্কার আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা চাই পুলিশ কোমর সোজা করে দাঁড়াক। এজন্য তাদের সক্রিয়ভাবে কাউন্সেলিং করা হচ্ছে।’।
রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (মিডিয়া) ইনামুল হক সাগরের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে দুপুরে সচিবালয়ে অপারেশন ডেভিল হান্ট বিষয়ে স্বরাষ্ট্র সচিব নাসিমুল গনি বলেন, ‘দেশ স্থিতিশীল রাখতে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থাকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সামনে আরও পদক্ষেপ আসবে বলেও জানান তিনি। এছাড়া যেসব অপরাধী জামিনে মুক্তি পেয়েছে তাদের দিকেও নজর রয়েছে সরকারের।’
এদিন সকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, যারা দেশকে অস্থিতিশীল করবে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ এ তাদের আটক করা হবে। যতদিন পর্যন্ত শয়তান শেষ না হবে এ অপারেশন ততদিন চলবে।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে গাজীপুরে পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে শিক্ষার্থীদের ওপর সন্ত্রাসী হামলার পর নড়েচড়ে বসে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ঘোষণা দেয় ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ অভিযানের। এরপর শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকেই সাঁড়াশি অভিযান শুরু করে যৌথ বাহিনী। গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে টহল জোরদার করা হয়।
রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন টিসিবি। নিম্ন আয়ের স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারীরা ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্যাদি সাশ্রয়ী মূল্যে কিনতে পারবে।
নতুন করে শুরু হওয়া এই ট্রাকে পণ্য বিক্রি কার্যক্রমে ভোজ্যতেল, ডাল, চিনি, ছোলা ও খেজুর বিক্রি করা হবে।টিসিবির ট্রাকে একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ ২ লিটার ভোজ্যতেল, ২ কেজি মশুর ডাল, ১ কেজি চিনি, ২ কেজি ছোলা ও ৫০০ গ্রাম খেজুর ক্রয় করতে পারবেন।
এছাড়াও উক্ত কার্যক্রমের পাশাপাশি সাধারণ ভোক্তারা ঢাকা মহানগরী এবং চট্টগ্রামে ভ্রাম্যমান ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্যাদি কিনতে পারবেন।
আরও জানানো হয়, উপদেষ্টা পরিষদের সভায় রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার বিষয়েও আলোচনা হয়। টিসিবির মাধ্যমে পণ্য পরিবহণ, ব্যাপকহারে আমদানি ও সুষ্ঠু সরবরাহ নিশ্চিত করা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
এছাড়া, আসন্ন রমজানে লোডশেডিং না রাখা এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে নতুন রাজনৈতিক দল গঠন প্রসঙ্গে দেশের একটি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। সেখানে তিনি জানিয়েছেন ১৫ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে আত্মপ্রকাশ করবে দলটি। কিন্তু এখনো দলটির নাম চুড়ান্ত হয়নি বলে জানান নাহিদ।
শোনা যাচ্ছিল উপদেষ্টা পদ থেকে পদত্যাগ করে এই দলের হাল ধরতে পারেন ছাত্র উপদেষ্টাদের মধ্যে থাকা কেউ। এ প্রসঙ্গে নাহিদ জানান উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত তারা নেননি। এখন তারা বোঝার চেষ্টা করছেন কোথায় তাদের ভূমিকাটা সবচেয়ে বেশি হবে—সরকারের ভেতরে, বাইরে নাকি মাঠে।
রাজনৈতিক দল গঠনের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে নাহিদ বলেন, ‘৫ আগস্টের পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিজেদের ব্যানারে সক্রিয় হয়েছে। তাদের কর্মীরা নিজ নিজ ব্যানারে চলে গেছেন। কিন্তু যাদের কোনো দল নেই, তাদের মধ্যেও একধরনের রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষা আছে। নেতৃত্ব বা রাষ্ট্র গঠনে তারাও ভূমিকা রাখতে চান। এই শক্তিটাকে সংহত করার জন্য একটা রাজনৈতিক দলের প্রয়োজনীয়তা তৈরি হয়েছে। গত আগস্ট-সেপ্টেম্বর থেকেই এ ধরনের একটা আলাপ ছিল। সেই সময় আমরা ভেবেছি রাজনৈতিক দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে সরকারকে সংহত করা প্রয়োজন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা গণ-অভ্যুত্থানের প্রতিনিধি হিসেবে সরকারে এসেছি। আমাদের কিছু অঙ্গীকার আছে। সেটা বাস্তবায়ন করে সরকার ছাড়ার পরিকল্পনা ছিল আমাদের। সেই বিষয়টা এখন পুনর্বিবেচনা করতে হচ্ছে।’
তবে তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ বা ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি।
সবশেষ গত ১৭ জানুয়ারি হাজারীবাগের একটি চামড়ার গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের ১২ ইউনিটের আড়াই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
ফজরের নামাজের পরই ইজতেমা ময়দানের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন মুসল্লিরা। চলাচলের সুবিদার্থে বিশেষ ট্রেন মেট্রোরেলের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
এদিকে, ময়দানে চলছে বয়ান। মূলত, আখেরি মোনাজাতের পর ৩ থেকে ১০ দিনের চিল্লায় যান তাবলীগের সাথীরা। সেসময়, কীভাবে দ্বীনের দাওয়াত দিতে হবে মুসল্লিদের-সেই নসিহত করছেন তাবলীগের শীর্ষ মুরব্বীরা। খিত্তায় খিত্তায় ঈমান-আকিদার তালিম আর ইবাদতে মশগুল সবাই।
শুরায়ে নেজাম বা মাওলানা জুবায়েরপন্থিদের দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমায় যোগ দিয়েছেন তিন হাজারের বেশি বিদেশি অতিথি। সার্বিক আয়োজনে তারাও সন্তুষ্ট।
শেষদিন, নিরাপত্তায় কঠোর প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে পুলিশ’সহ বিভিন্ন বাহিনী। বাড়তি ভিড় এড়াতে মোনাজাত চলাকালে সড়কে কেউ বসতে পারবেন না। আগামী ১৪ থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি হবে সাদপন্থিদের আয়োজন। চলতি বছরই, প্রথমবার তিন পর্বে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিশ্ব ইজতেমা।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানা গেছে।
উপসচিব আবু সাঈদ সাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, টঙ্গী ময়দানে আগামী বছর থেকে ইজতেমা এবং তাবলীগি কার্যক্রম না করার শর্ত পূরণ সাপেক্ষে এ বছর দ্বিতীয় পর্বে শুধুমাত্র ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি সা'দপন্থীরা বিশ্ব ইজতেমা করতে পারবেন।
প্রজ্ঞাপনে, বিশ্ব ইজতেমা-২০২৫ সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তিনটি সিদ্ধান্তের কথা উল্লেখ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
১. তাবলীগ জামাত বাংলাদেশের শুরায়ী নেজামের অনুসারীরা (মাওলানা মোহাম্মদ জুবায়ের) ৩১ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া ইজতেমা ৫ ফেব্রুয়ারি সম্পন্ন করে ৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব ইজতেমা ময়দান প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করবেন।
২. তাবলীগ জামাত বাংলাদেশ (মাওলানা সা'দ সাহেবের অনুসারী)-এর বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব আগামী ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হওয়ার পর ১৮ ফেব্রুয়ারি বাদ মাগরিব তারা ইজতেমা ময়দান প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করবেন।
তবে আগামী বছর থেকে তাদের বিশ্ব ইজতেমা ও তাবলীগি কার্যক্রম টঙ্গীস্থ ইজতেমা ময়দানে করতে পারবেন না। এই শর্ত পূরণ সাপেক্ষে শুধুমাত্র ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে ইজতেমা করতে পারবেন।
৩. আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি ইজতেমা ময়দান শুরায়ী নেজামের নিকট হস্তান্তর করা হবে।
এদিকে দুপুরে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) কমিশনার ড. মোহাম্মদ নাজমুল করিম খান জানিয়েছেন, শনিবার তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা মাঠ মাওলানা সাদের অনুসারীদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হবে। আর আগামীকাল বুধবার প্রথমপর্বের ২য় দফার আখেরি মোনাজাত হবে বেলা ১২টায় বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ইজতেমা মাঠ নিয়ন্ত্রণে নেবে পুলিশ। শুক্রবারও পুলিশের কাছেই থাকবে। শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) মাওলানা সাদের অনুসারীদের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হবে।
সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে জানিয়ে নাজমুল করিম খান বলেন, এবার মোনাজাতের সময় যান চলাচল স্বাভাবিক থাকবে। সকলের প্রতি অনুরোধ মোনাজাতের সময় রাস্তায় কেউ বসবেন না।
তিনি বলেন, প্রথম পর্বের প্রথম ধাপের ইজতেমা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়েছে। সোমবার থেকে দ্বিতীয় ধাপ শুরু হয়। পুরো মাঠে ৩৬৫টি সিসি ক্যামেরার আওতায় রয়েছে। পেট্রোল, মোবাইল এবং চেকপোস্ট ডিউটির মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। মাঠের ভেতরে আমাদের সদস্যরা সাদা পোশাকে কাজ করছেন। প্রথম পর্বের প্রথম ধাপের মতো আমরা সবার সহযোগিতায় দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমাও সুন্দরভাবে করতে চাই।
আগামীকাল বুধবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হবে শুরায়ে নেজামের বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের দ্বিতীয় ধাপ। এরপর আট দিন বিরতি দিয়ে ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে দ্বিতীয় পর্বে মাওলানা সাদ অনুসারীদের বিশ্ব ইজতেমা।